THE 5-SECOND TRICK FOR ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন

The 5-Second Trick For ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন

The 5-Second Trick For ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন

Blog Article

তারার দেশে সুকুমারের সন্ধানে হারাল জোনাকি

বান্ধবীর কথায় আবার দিশা অতীতের কথা গুলো থেকে বাস্তবে ফিরে আসে। তারপর….

এরপর ম্যাসেজের পাশাপাশি লুকিয়ে লুকিয়ে ফোন করাও শুরু হয়, তবে ঘণ্টার পড় ঘণ্টা নয়, হাঁতে গোণা কয়েক মিনিট। হ্যাঁ এতেই শান্তি, অন্তত প্রিয়জনের গলার আওয়াজটা শুনে কিছুটা হলেও স্বস্তি মেলে। আবার কোনো কোনো দিন এমনও হয়েছে, যে একবারও কথা হয়নি। কি ভেবেছেন সে মুখ-গোমড়া করবে, উঁহু সে, রাগ করার পাত্র নয়। যে আমার জন্য অতগুলি দিন আমার পেছনে ঘুরেছে, সে আমার উপড়ে এই সামান্য বিষয়ে রাগ করবে, তা কি কখনো হয়?  

আরে ‘তুমি আবারও কাঁদছোকেনো । তোমাকে বললাম না কান্না থামাতে। তা না করে আরো বেশি কান্না শুরু করে দিলে।

এই বলে রক্তিম সেখান থেকে সাথে সাথে বাইরে চলে আসে। আর এসেই পেটের কাছে শার্টটা সরিয়ে দেখে যে সেখান থেকে সমানে অনেক রক্ত গরিয়ে পরছে। তাই সাথে সাথে সে সেই জায়গাটা হাত দিয়ে চেপে ধরে আর মনে মনে শুধু হাসে বলে হায়রে মানুষ ‘আমার ভালোবাসাটাকে বুঝলো না। তারপর হঠাৎ মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে।

এর পরের দুই দিন আমি একটু লুকিয়ে লুকিয়ে থাকলাম। পারতপক্ষে তার সামনে পড়তে চাই না বলে খুব সাবধানে চলাফেরা করতাম। তবে আড়াল থেকে তার উপর ঠিকই নজর রাখতাম। খেয়াল করলাম সে তার  সমস্ত কাজের ফাঁকে এদিক-ওদিক তাকিয়ে কি যেন খোঁজেন মাঝে মাঝে। “উনি কি আমাকে খুঁজেন”? more info এটা ভেবেই আমি শিহরিত হয়ে যাই মনে মনে।

স্কুলজীবনে শিক্ষার মাধ্যমেই মানবতা উন্নতির দিকে এগিয়ে যায়। শিক্ষা ছাড়া সমাজ অসম্পূর্ণ, এবং আমাদের স্কুলই এই শিক্ষা অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

দিশা ওর মায়ের কাছে এসব কথা শুনে সাথে সাথে ধুপ করে নিচে ফ্লোরে বসে পরে। তারপর চিত্কার করে কান্না শুরু করে দেয়। ওর আম্মুকে কান্না করতে করতে বলে….

কিন্তুু এখন আবার কে আমার সাথে মজা করছে?

আরে নাহ, আন্টি তেমন কোনো ব্যাপার না। আসলে আমার একটু জরুরী কাজ পরে গেছে তো তাই ‘তাড়াহুড়ার মধ্য দিয়ে যেতে গিয়ে হঠাৎ চক্ষে একটা পোকা পড়ে যায়। আর তার জন্যই চক্ষু দিয়ে হালকা পানি পরছে। ওসব কোনো ব্যাপার না। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে। আচ্ছা আন্টি আমি এখন চলি আমার একটু তারাআছে।

আজ মনে হচ্ছে স্কুলের সেই চার দেওয়ালের গন্ডিটা ছোট হলেও তার মধ্যেই ছিল জীবনের সমস্ত সুখ।

পরেরদিন আব্বা আমাকে আমার ভাই এবং আম্মাকে নানাবাড়ি মাগুরার বাসে তুলে দিলেন। বিকাল চারটায় নানা বাড়ি পৌঁছে দেখলাম নানি খুবই অসুস্থ। তার স্যালাইন চলছে। মাগুরা থেকে ডাক্তার এসে দিনে ২ বার করে দেখে যান। আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব যে যেখানে ছিল সবাই এসে এসে নানীকে দেখে যাচ্ছে। নানীর সুস্থতার জন্য নানা খতমে ইউনুস পড়াচ্ছেন, সবাই যে যার মতো করে আল্লাহর কাছে নানির সুস্থতার জন্য দোয়া করছে। বাড়ি ভর্তি আত্মীয়স্বজন গমগম করছে, সবারই একটাই চাওয়া আল্লাহর কাছে আল্লাহ যেন আমার নানিকে সুস্থ করে দেন ।

“গৌরব আমিও তো তোমায় একি প্রশ্ন করে চলেছি বিগত দুই বছর ধরে ! তোমার পরিবারের জন্য এতকিছু করার পরেও তারা কেন আমায় মেনে নেয়না?” পড়ুনঃ- অ-পরিপূর্ণ ফেসবুকের প্রেম

“না ছিল না মাম। কখনোই ছিল না। যে যাই বলুক মাম কিন্তু আমি তো তোমায় নিস্বার্থ ভাবে ভালোবেসে গেছি সেটার কি কোনো মূল্য নেই?”

Report this page